প্রযুক্তি সময়: ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ডিজিটাল মূদ্রা বিটকয়েনর কারণে বছরে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হয়, খোদ আর্জেটিনাতেও একই সময় এই পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হয় না। বিদ্যুৎ খরচ হয় মূলত বিটকয়েনের কার্যক্রম পরিচালনা প্রক্রিয়ায়। হিসাব গণনা নিরুপণ ও লেনদেনে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। বিটকয়েনের বিদ্যুৎখেকো হয়ে ওঠার পেছনে এটি অন্যতম একটি কারণ! ক্যামব্রিজ গবেষকদের গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গবেষকরা বলেছেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েনের পেছনে বছরে ১২১.৩৬ টেরা ওয়াট-আওয়ার্স (টিডাব্লিউএইচ) বিদ্যুৎ খরচ হয়। বিশ্বের যে দেশগুলো সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে, এমন ২৮টি দেশের পরই খরচের পরিমাণের হিসেবে বিটকয়েনের অবস্থান। এদিকে, বিশ্বসেরা ধনী ও ইলেক্ট্রিক কার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার মালিক ইলন মাস্ক ১৫০ কোটি ডলার মূল্যমানের বিটকয়েন কিনেছেন এবং আগামীতে বিটকয়েন পেমেন্ট পদ্ধতি চালুরও ঘোষণা দিয়েছেন। এর পরপরই চলতি সপ্তাহে এই ভার্চুয়াল মূদ্রা দাম বাড়ার রেকর্ড করেছে।তবে বিটকয়েন ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচের জেরে দাম পড়ে যাবে বলে মনে করছেন গবেষকরা।
বিটকয়েন বিদ্যুৎখেকো
February 25, 2021